মা'য়ের গায়ে স্ত্রীর হাততুলা সহকরতে না পেরে এএসপির আত্মহত্যা

মা ও ভাইয়ের গায়ে হা'ত তুলেছিলেন এএসপি পলাশ সাহার স্ত্রী। হা'ত তোলার এমন ঘটনা মে'নে নিতে না পেরে দুপুরেই চট্টগ্রামে ‘আত্মহ'ত্যা’র পথ বেছে নিয়েছেন পুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পলাশ সাহা। এমন দা'বি করেছেন আ'ত্মঘাতী এএসপির বড় ভাই নন্দ লাল সাহা। তিনি বলেন, “দুই বছর আগে ফরিদপুরের চৌধুরীপাড়ায় পলাশের বিবাহ হয়। বিয়ের ৬-৭ মাস পর থেকেই পারিবারিক ক'লহ লেগেই থাকত। প্রতিদিন কিছু না কিছু নিয়ে পলাশের স্ত্রী সুস্মিতা সাহা পরিবারে ঝা'মেলা করত। আমার মা আরতি সাহা পলাশের সঙ্গে চট্টগ্রামে থাকত, এটা পলাশের স্ত্রী মে'নে নিতে পারত না। সে সব সময় মাকে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়ার জন্য পলাশকে চাপ দিত। পলাশ কিছুতেই মাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দিতে চাইত না। সে মা ও তার স্ত্রী দুজনকেই ভা'লোবাসত।” নন্দ লাল সাহা আরও বলেন, “বুধবার (৭ মে) সকালে সামা'ন্য বিষয় নিয়ে আমার মা ও ভাইয়ের গায়ে হা'ত তোলে পলাশের স্ত্রী সুস্মিতা সাহা। এটা কোনোভাবেই মে'নে নিতে পারেনি আমার ভাই। আর এ কারণেই আমার ভাই আত্মহ'ত্যা করেছে বলে আমাদের ধারণা।”